শরীর যদি ভালো না থাকে তাহলে কোন কিছুতেই মন বসানো যায় না। অনর্থক হয়ে যায় সন কিছুই। কেননা স্বাস্থ্যই সকল সুখের মূল। এই স্বাস্থ্যই যদি ভালো না থাকে তাহলে আপনি কি সুখে থাকতে পারবেন? কোন ভাবেই সম্ভব না। তাই সবার আগে চাই সুস্থ শরীর। শরীর সুস্থ রাখার জন্য …
একজন সুস্থ্য মা-ই পারে একটি সু্স্থ ও স্বাভাবিক শিশুর জন্ম দিতে। তাই গর্ভবতী মায়ের জন্য প্রয়োজন সঠিক যত্ন ও পরিচর্যা। গর্ভকালীন সময়টিতেই একজন মা কে সবচাইতে বেশী গুরুত্ব সহকারে যত্ন নেওয়া উচিত। কেননা এই সময়টিতে সামান্য ভুল কিংবা অসাবধানতার কারণে ঘটে যেতে পারে অনাকাঙ্খিত ঘটনা। তাই গর্ভকালীন সময়ে …
শরীর ভালো থাকলে মন যেমন ফুরফুরে ও সতেজ থাকে তেমন কাজের স্পৃহাও বাড়ে। আর মন ভালো থাকলে সবকিছুই ভালো লাগে। তাছাড়া সুস্থ, সুন্দর ও ফিট শরীর সবারই কাম্য। স্বাস্থ্যসম্মত জীবন যাপনই পারে কেবন মাত্র মন মেজাজ ঠিক রাখতে এবং সুন্দর ও ফিট শরীর বজায় রাখতে। তবে স্বাস্থ্যসম্মত জীবন …
একজন শিশু পৃথিবীতে আসার পর বাবা মায়ের দায়িত্ব আরো বেড়ে যায়। কারণ একটাই তা হল সন্তানকে যে কোন উপায়ে সুস্থ রাখতে হবে এবং মানুষের মত মানুষ হিসেবে গড়ে তুলতে হবে। শিশুর শরীরের স্বাভাবিক বৃদ্ধির সাথে সাথে মানসিক বিকাশের সম্পর্কটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। মানসিক বিকাশ হলো শিশুর বুদ্ধিবৃত্তিক, আবেগিক ও …
গর্ভকালীন সময়ে গর্ভবতী মায়ের জন্য চাই বিশেষ যত্ন। কারণ গর্ভকালীন সময়টি একটি মায়ের ও তার সন্তানের জন্য সবচাইতে গুরুত্বপূর্ণ সময়। মহিলাদের গর্ভধারনের পূর্বেই নিজের স্বাস্থ্য, গর্ভধারণ ও সন্তান পালন সংক্রান্ত বিষয়ে সচেতন হওয়া দরকার। কেননা এই সময়টিতে সামান্য ভুল কিংবা অসাবধানতার কারণে ঘটে যেতে পারে অনাকাঙ্খিত বিপদ। একজন সুস্থ্য …
স্বাস্থ্যই সকল সুখের মূল, সুস্থ এবং সুন্দরভাবে বেঁচে থেকে জীবনকে উপভোগ করতে চান সবাই। সুস্থ ও সতেজ থাকার জন্য আমরা চাই, শরীরে কোন রোগ বালাই থাকবে না। ওজনটা খুব বেশি হবে না, খুব কমও হবে না। আমাদের শরীরে শক্তি থাকবে বেশি, ক্লান্তি থাকবে কম। শরীর ও মন সব …
থাইরয়েড গ্ল্যান্ডের কাজ সঠিকভাবে সম্পন্ন হওয়ার জন্য যে খনিজ উপাদানটি অত্যাবশ্যকীয় তা হচ্ছে আয়োডিন। শরীরের বৃদ্ধিও বিপাক নিয়ন্ত্রণ করে থাইরয়েড গ্ল্যান্ড। আয়োডিনের ঘাটতির ফলে ক্লান্তি, ঝিমুনি আসা, উচ্চ কোলেস্টেরল, বিষণ্ণতা, থাইরয়েড গ্ল্যান্ড ফুলে যাওয়া ইত্যাদি লক্ষণগুলো দেখা যায়। এছাড়াও আয়োডিনের ঘাটতির ফলে প্রেগনেন্সির সময়ে এবং শিশুর জন্মের সময়ও …
আয়রন বা লৌহ খাদ্য তালিকায় আমাদের একটি অত্যাবশ্যকীয় খাদ্য উপাদান। একটি খনিজ পদার্থ। আমাদের প্রতিদিনকার খাদ্য তালিকার মূল খাদ্য উপাদান হলো ছয়টি—শর্করা, আমিষ, চর্বি, ভিটামিন, খনিজ ও পানি। আর খনিজ নামক মূল উপাদানটির অন্যতম হলো আয়রন। শরীরের কাজকর্ম সঠিকভাবে হওয়ার জন্য আয়রন জরুরি। আয়রনের অভাবে রক্তস্বল্পতা হয়। ক্লান্তি …
ক্যালসিয়াম আমাদের দেহের জন্য অতি প্রয়োজনীয় একটি খনিজ উপাদান । এটি দেহের হাড় ও দাঁতের প্রধান উপাদান। প্রতিদিন একজন প্রাপ্তবয়স্ক ব্যক্তির সাতশ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম খাওয়ার প্রয়োজন হয়। তবে গর্ভাবস্থায় এবং বুকের দুধ খাওয়ানোর সময় মায়েদের সাতশ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়ামের সাথে আরও কিছু বাড়তি ক্যালসিয়াম দেহে প্রয়োজন হয়। ক্যালসিয়ামের অভাবে …
ভিটামিন-কে এসেনশিয়াল ফ্যাট সলিউবল ভিটামিন। এটি হাড় ও হৃৎপিণ্ডের স্বাস্থ্যকে ভালো রাখে। দেহে ভিটামিন ‘কে’ প্রথ্রোম্বিন নামক প্রোটিন তৈরি করে। প্রথ্রোম্বিন রক্ত জমাট বাঁধতে সাহায্য করে। এ ছাড়া এর আরো অনেক প্রয়োজনীয়তা রয়েছে আমাদের শরীরে। যে সমস্ত খাদ্যে ভিটামিন কে পাওয়া যায় পনির, দই, কলিজা (মাছের কলিজা), ডিমের …
শরীরের জন্য খুব প্রয়োজনীয় একটি ভিটামিন হলো ‘ই’। অনেক খাদ্যে ভিটামিন-ই পর্যাপ্ত পরিমাণে থাকে বলে শরীরে তার অভাব পরিলক্ষিত হয় না। ভিটামিন-ই রাসায়নিক ক্রিয়া বা অক্সিডেশনকে প্রতিহত করে, এ অক্সিডেশন শরীরে ক্ষতিকর প্রভাব ফেলে। শরীরের স্নায়ু ও মাংসপেশির কাজ সঠিক করার জন্যও ভিটামিন-ই গুরুত্বপূর্ণ। এর অভাবে চুল পড়ে …
আমাদের শরীরের অত্যন্ত প্রয়োজনীয় পুষ্টিকর উপাদানের মধ্যে একটি হলো ভিটামিন ডি। ভিটামিন ডি একটি ফ্যাট সলিউবল সিকুস্টারয়েড। যার কাজ হচ্ছে ইনটিসটাইন থেকে ক্যালসিয়ামকে শোষণ করা। পাশাপাশি এটি আয়রন, ম্যাগনেসিয়াম এবং ফসফরাসকেও দ্রবীভূত করে। ভিটামিন ডি-এর অভাব হলে শিশুদের রিক্যাডস হয় অর্থাৎ দেহের হাড়গুলো ঠিক মতো বৃদ্ধি পায় না, …